কে এম আবুল কাশেম (চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রধান) ।।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পুত্র ক্রীড়া জগতের অন্যতম সংগঠক শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ জামাল স্মরণে নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে চট্টগ্রাম মহানগর ২৩নং পাঠানটুলি ওয়ার্ড শেখ জামাল স্মৃতি সংসদ।
সংগঠনের সভাপতি ও ডাবলমুরিং থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ তৌহিদুল ইসলাম আরদিনের সভাপতিত্বে আজ বিকেল ৪ ঘটিকায় উদ্ভোধনী ফুটবল টুর্নামেন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ২৩নং পাঠানটুলি ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হান্নান, সাধারণ সম্পাদক আসিফ খান, মোমিন উল্লাহ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শিবু প্রসাদ চৌধুরী, রাশেদুল আজিম রাসেল, স্বেচ্ছাসেক লীগ নেতা মোহাম্মদ পারভেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার পলাশ, শরীফুল ইসলাম মাহী প্রমুখ।
এসময় হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর বলেন, ক্রীড়া মানুষের শরীর ও মনোজগতকে প্রসারিত করে মানুষকে পূর্ণতা দান করে। একজন ক্রীড়াবিদই পারে সমাজ ও দেশকে আলোকিত করতে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে মাদক আর প্রযুক্তির প্রবল আগ্রাসনে আমাদের যুবসমাজ দিনকে দিন ক্রীড়াঙ্গন থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। যার ফলে আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় একটি বিরূপ প্রভাব পড়ছে। সমাজিক নৈতিক অবক্ষয় ঘটছে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধু পরিবার শুধু দেশটাকে গড়ে তুলেনি ক্রীড়াঙ্গনকে বঙ্গবন্ধু পরিবার সাজিয়ে ছিলেন। এদেশের ক্রীড়াঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর দুই পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামালের অনন্য ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর অন্যদিকে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করেছে জিয়া পুত্র তারেক জিয়া। ছাত্রদের হাতে খেলাধুলার পরিবর্তে তুলে দিয়েছিল অস্ত্র, মরণ নেশা মাদক। তারা এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বাংলাকে আফগান বাননোর জন্য। আজকের এই অনুষ্ঠান থেকে তাদেরকে হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলতে চায়, বীর চট্টলার মাটিতে আর কোন আগুন সন্ত্রাস, মানুষ পুড়িয়ে মারার রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। সাধারণ জনগণকে সাথে নিয়ে সকল রাজনৈতিক অপশক্তিকে মোকাবিলা করা হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগ নেতা মো: রাজু মো: নাসির, স্বেছাচাসেবক লীগ নেতা মোর্শেদ আলম, ছাত্রলীগ নেতা সাদাফ খান, খালেদ মাসুদ, জাহিদ হাসান সাইমুন, আবদুল্লাহ আল সাইমুন, ইমরান হোসেন সাজেন প্রমুখ।
Leave a Reply